How to be an Article Writer (কিভাবে একজন আর্টিকেল লিখক হবেন)



সময়টা মার্কেটিং এর। আর আপনি নিজেও একটি পোডাক্ট। কিভাবে ধরুন আপনি চাকরির বাজারে প্রবেশ করেছেন। এখানে অবশ্যই আপনার গুনাগন দেখে বা আপনার যোগ্যতার বলে আপনি একটি চাকরি পাবেন।


সে কাজটি আমরা পণ্য কেনার সময়ও করে থাকি।গুনাগুন বিচার।।

এখন প্রশ্নটি হচ্ছে কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে এটার আবার কি প্রয়োজন?

অবশ্যই আছে।কারণ আপনার কন্টেন্ট দ্বারা আপনি আপনার মার্কেটিং করবেন।আপনার লেখনীতে সবদিকগুলো প্রকাশ পাবে।

আর কনটেন্ট টি রিডার এর কাছে ভালোপরিচিতি মাধ্যম এটি।

তাহলে চলুন কিভাবে কাজটি করবেন দেখে নেয়া যাক।।

১)কিছু নিজস্ব কৌশল ব্যবহার করুন..

এখানে অবশ্যই আপনাকে নিজস্ব কিছু কৌশল গত বৈশিষ্ট্য মেনে চলতে হবে।যার মাধ্যমে সম্পুর্ণ আপনার সৃজনশীলতা প্রকাশ পায়।এতে রিডারে কাছে আপনার লেখার আলাদা ভ্যালু সৃষ্টি হবে।

২)অনেক গল্প বলুন...

এখানে নিশ্চয়ই আপনি রুপকথার গল্প শোনাবেন না।আর রিডার কখনও বোরিং রাইটিং এ আগ্রহ প্রকাশ করেনা।গল্প বলার মাধ্যমে নিজস্ব ভাবনা বা মতামত ফুটিয়ে তুলুন।এতে কন্টেন্টটি র গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে।

৩)ব্যবহার করুন যন্ত্রপাতি যা আপনার কন্টেন্ট কে সবচেয়ে ভালো ভাবে প্রকাশ করতে সাহায্য করবে।

এর মানে প্রযুক্তিগত জ্ঞান দিয়ে কন্টেন্ট টি কে ঢ়েলে সাজানো।যেমন, ওয়ার্ড প্রেস এর ব্যবহার,ইমেজ এডিটিং, ইমেল নিউজ সেলটার,SEO ইত্যাদির সকল কিছুর মিশ্রণে কন্টেন্ট টি তৈরি করা।

৪)অন্যের নিকট হতে শিক্ষা নেয়া কিন্তু নিজের স্বতন্ত্র বজায় রাখা..

গেস্ট ব্লগারদের নিকট নতুন কিছু শিক্ষা কিন্ত আপনি সেটা নিজের মত করে ব্যবহার করবেন।অনুকরণ জিনিসটা এখানে বেশি দিন আপনাকে টিকিয়ে রাখবেনা

৫)নিজের সুরে কথা বলা

আপনার কন্টেন্ট টিতে আপনি কিভাবে কথা বলবেন তা আপনাকে টিক করতে হবে।কনভেনশনাল, প্রফেশনাল নাকি ক্যাজুয়াল সেটা আপনাকে টিক করতে হবে।কারন লেখার মাধ্যমে রাইটা এর ব্যক্তিত প্রকাশ পায়

৬)অধ্যবসায়

মূলত এটা ছাড়া কোন ক্ষেএে সফলতা আশা করা বোকামি। আর কন্টেন্ট রাইটিং এ আপনার এগুন যত বেশি থাকবে তত আপনি সফলতা পাবেন।

সবশেষে একটি কথা বলা যায় লেখার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য গুলো আপনার মার্কেটিং এর হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে।

কন্টেন্ট রাইটিং এর বিষয়টি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। প্রথম দিকে একজন রাইটারে বেশি আগ্রহ দেখা যায় কিন্তু সময়ের সাথে সাথে তা অনেক সময় ঘাটতি দেখা দেয়।

নিজেকে রাইটিং এর ক্ষেত্রে মোটিভেট রাখা এক প্রকার চ্যালেজ্ঞ। দূর্বলতার দিক গুলো অবশ্যই ওবারকাম করতে হবে।

কিন্ত আপনি যদি ভাল অরগানাইজার হন অবশ্যই কাজটা আপনার জন্য কঠিন কিছু না।



কিভাবে কাজটি করবেন?

১)যদি কাজটা আপনি চালিয়ে যেতে চান,অবশ্যই তা নিয়ে নিয়মিত পরিকল্পনা করা।

২) লক্ষ্য নির্ধারণ করা।

৩)একটি গঠন তৈরি করা

৪)প্রতেক্য সপ্তাহে পরিকল্পনা নতুন্যত আনা।

৫)কঠোর পরিশ্রম এবং প্রফেশনাল মনোভাব মেনে চলা।বলতে পারপব নিজেকে প্রফেশনাল ব্যক্তি মনে করা।

তাছাড়া যে বিষয় গুলো আপনার রাইটিং প্রয়োজনীয়।

১) পাবলিশ এর ক্ষেএে একটি সময় মেনে চলা। যেমনঃ সপ্তাহে যে কোন নির্দিষ্ট দিন গুলোতে প্রকাশ করা।হতে পারে দুই থেকে তিন বার।

২) এতে পাঠক সহজে পড়ার একটি নির্দিষ্ট সময় পাবে।

৩)আপনিও বিরতির মাঝে পরর্বতী কন্টেন্ট তৈরির সময় পাবেন।

৪)ট্যাকনিক্যাল দিক গুলো কাজ করাটা সহজ হবে।

৫) একটি কন্টেন্ট এর এডিটি এর কাজটি করা।

এতে পাঠক সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে এবং রাইটার এর মোটিভেশন ঠিক থাকবে।



কন্টেন্ট রাইটিং বা ব্লগিং বলুন রিডার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ একটি ব্লগের সাফল্য বা ব্যর্থ তার মূলত রিডার। রিডারই সব এখানে।

অনেক সময় রিডার কেও দায়িত্ব নিতে হয়।আপনি হয়তো ভাবছেন। এটা আবার কি...

আসলে রিডারকে প্রাধন্য দিয়ে কাজ করা হলে, রিডার অবশ্যই তার দায়িত্ব পালন করবে..

কিভাব?চলুন দেখি বিষয়টি কে।
১) একটি উপমা তৈরি করুন যাতে রিডারের আপনার পোস্টর এর সাথে বেশি যুক্ত হয়।

মানে যদি আপনার টপিক কোন বিষয় নিয়ে তৈরি করা হয় বা বোরিং হয় তবে উপমা তা যোগাযোগ তৈরি করতে সাহায্য করবে।সহজেই রিডার কে আর আর্কষিত করবে।

২)অন্য পোস্ট গুলোকে স্বীকৃতি প্রধান করা।

অথাৎ আপনি এখানে যখন কোন নির্দিস্ট বিষয় নিয়ে লেখেন। তখন রিডারে কাছে আপনার লেখার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করবে।

কিন্ত কোন কারণে রিডার যদি আপনার লেখায় বোরিং নেস খুজে পায় তাহলে আপনার রিডার সংখ্যা কমে যাবে।তাই বিষয় গুলো মনে রেখে কাজটা করা উচিত।

৩)নির্দিষ্ট কোন টপিকের গভীরে প্রবেশ করা এবং রিডার কে জানানে..

রিডার সর্বদা কোন বিষয়ের গভীরভাবে লেখাকে পছন্দ করে।এখানে রিডার কাছে বিষয়টির সকল দিক তুলে ধরা হয়।রিডারের সুবিধার্থে বিশ্লেষণ করা হয়।

যদি আপনি সব সময় চান একটি আইডিয়া বা টপিক নিয়ে লিখবেন।রিডারের কথা মাথায় রেখে কাজ করতে হবে।

No comments

Powered by Blogger.