Customize your Bad Writing (বাজে লেখা গুলো সাজিয়ে নিন)



লেখা জিনিসটা খুব গুরুত্বপূর্ণ কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে বুঝাতে।কিন্তু অনেক সময় তা বোরিং হয়ে দাঁড়ায়।


কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে মূল উপকরণ হচ্ছে লেখা। যার মাধ্যমে আপনি পাঠকদের কাছে আপনার অভিব্যক্তি তুলে ধরবেন।

আসলে লেখাটা হচ্ছে আপনি কতটুকু জানেন একটি বিষয়ে তার প্রতিচ্ছবি।কন্টেন্ট গুলোকে সাজিয়ে আপনি যখন ব্লগ তৈরি করবেন তখন আপনার লেখার কোয়ালিটি অবশ্যই ভাল হতে হবে।

আপনার একটি ফেসবুক গ্রুপ থাকবে।তার নিয়মিত মেম্বাররা সে ব্লগে ভিজিট করবে আর সাথে কিছু নিয়মিত রিডার।

এখন প্রশ্নটি হচ্ছে সব কিছু করছেন নিয়মিত তারপরও অনেক সময় দেখা যায় লেখার মানটি সে রকম হচ্ছেনা।তাহলে সমাধান কি?
অবশ্যই আছে।গুমিং শব্দটা নিশ্চয় পরিচিত। এটি একজন রাইটার কে তার কাজের মোটিভেশন ধরে রাখতে সাহায্য করে।

চলুন কিভাবে কাজটি করে দেখে নেয়া যাক।


১)একটি পরিকল্পনা থাকা...

অবশ্যই বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আপনি কোন বিষয়ের উপর লিখবেন তা ঠিক করা এবং রিসার্চ করা একটু দীর্ঘ সময় নিয়ে। তখন আপনি সময় ব্যয় করবেন তা ঠিক করা।

এর সুফল কি?


১)একটি নিদির্ষ্ট বিষয় নিয়ে কাজ করতে পারা।
২)নিজের জ্ঞান বৃদ্ধি।
৩)প্রমাণসহ সুনির্দিষ্ট দিক গুলো খুজে বের করা।
৪)নিজের আইডিয়া নিয়ে কাজ করতে পারা।

২)পরিকল্পনা তৈরি কিন্ত অনুশীলন থেকে আলাদা

পরিকল্পনা জিনিসটা সবসময় ব্রেইনকে অভার লোডেড করে দেয় লেখা থেকে।এজন্য পরিকল্পিত জিনিস গুলো নোট ডাউন করে রাখা।এবং নিয়মিত অনুশীলন চালিয়ে যাওয়া।

এর সুফল কি?

১)পরিকল্পনা আর নিয়মিত অনুশীলন আলাদা রাখা।

২) ব্রেইনএসটোমিং সঠিক ভাবে করতে সাহায্য করে।

৩)কাজের রুটিন ঠিক রাখে

৪)নিয়মিত অনুশীলন করতে সাহায্য করে।

৩)প্রতিদিন ১৫ মিনিট করে সময় ব্যয়

এটি একটি কার্যকরি নিয়ম।কারণ এই ছোট অনুশীলন আপনাকে ধীরে ধীরে দক্ষ করে তুলবে।তাছাড়া লেখাটা নিয়ে ভাবার সময় পাবেন যত ব্যস্ত থাকুন।


এর সুফল কি?

১)নিয়মিত কাজ করার হেবিট।

২)নিয়মিত পড়াশোনা করা।

৩)ব্যস্ততার মাঝেও একটি নিদিষ্ট সময় লেখার পিছনে ব্যয় করা 

৪) আস্তে আস্তে দক্ষতা অর্জন করা

৪)একটি শিরোনাম সেট করা

আসলে শিরোনাম দেখে পাঠকরা লেখা সম্পর্কে পূর্বানুমান করে।লেখাটা ফাইনাল করার পর এটি সেট করা জরুরি।



এর সুফল কি?

১)লেখার একটি নিদিষ্ট নাম দেয়া।

২)পাঠকদের খুজে পেতে সাহায্য করা।

৩)লেখার বিশেষত তৈরি

৪)কন্টেন্ট এর মান বজায়।

৫)সর্বশেষ ফলাফল এর দিকে ফোকাস করা

এত গুলো ধাপ অনুসরণ করে কি ফলাফল দাড়ালো তা দেখা এবং ভুল গুলো ঠিক করা।

এর সুফল কি?

১)নিজেকে পূনর্মূলায়ণ করা।

২)লেকিংস গুলো থেকে শিখা নেয়া

৩)লেখার কোয়ালিটি বৃদ্ধির জন্য আরে অনুশীলন করা।

৪)সর্বপোরি নিজের দক্ষতা তুলে ধরা।

এ ধাপ গুলো রাইটারকে তার কন্টেন্ট এবং ব্লগিং এ সাহায্য করপ



No comments

Powered by Blogger.